দুধ ডিমের হালুয়া | Milk Egg Custard

By | January 11, 2019

পরিচিতি
ডিম রোগ প্রতিরোধক ও পুষ্টিকর খাবার। ডিমে রয়েছে প্রোটিন, ম্যাগনেসিয়াম, পটাসিয়াম, সোডিয়াম, ভিটামিন বি৩, ভিটামিন বি২, টোটাল ফ্যাট, ওমোগ-৩ ফ্যাটস, ভিটামিন এ-ডি-ই ও কে; ক্যারোটিনয়েডস, ভিটামিন বি৫, বি৬, বি১২; ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, জিঙ্ক, কপার, আয়রন, ম্যাঙ্গানিজ, ভিটামিন বি১, বায়োটিন, সোলিনিয়াম প্রভৃতি।দুধ শিশুদের জন্য আদর্শ খাবার,তাই দুধের সাথে ডিমের ব্যাবহার খাবারটিকে আরও পুষ্টিকর করে তোলে।
প্রয়োজনীয় উপাদানগুলো

ডিম – ১ টি
গরুর দুধ/ফরমুলা মিল্ক – হাফ কাপ(১ বছরের বেশী বয়সি শিশুদের ক্ষেত্রে)
তেল – ১ চা চামচ
চিনি – ১ চা চামচ(১ বছরের বেশী বয়সি শিশুদের ক্ষেত্রে)
লবন – ১ চিমটি(১ বছরের বেশী বয়সি শিশুদের ক্ষেত্রে)

প্রস্তুত প্রনালী

  • প্রথমে একটি বড় পাত্রে এক কাপ পরিমান পানি নিয়ে চুলায় ফুটতে দিন।
  • এবার একটি ছোট স্টীল/কাচের বাটিতে একটি ডিম খুব ভালভাবে ফেটিয়ে নিন।
  • এবার একে একে দুধ,পানি,তেল,লবন,চিনি সহ সব উপকরণ একসাথে খুব ভালভাবে মিশিয়ে নিয়ে বাটিটি সাবধানে পানির পাত্রে বসিয়ে দিন। তবে লক্ষ্য রাখতে হবে বাটিটি যেন পুরোপুরি ডুবে না যায়।
  • ঘন ঘন নাড়তে হবে যাতে শক্ত হয়ে না যায়।
  • এই খাবারটি একটু পাতলা থাকা অবস্থায় চুলা থেকে নামিয়ে নিতে হবে।একটু ঠান্ডা হলে ১টি চামচ দিয়ে ভালভাবে নেড়ে নিতে হবে।
  • প্রয়োজনে বুকের দুধ কিংবা ফরমুলা মিল্ক যোগ করে খাওয়ানো যাবে।

 

 

 

Note:
* এক বছরের নিচের শিশুদের খাবারে লবন / চিনি না দেয়াই ভাল,তবে খেজুরের সিরাপ খাবারে যোগ করা যাবে।
* নয় মাসের পর থেকে শিশুদের এই খাবার খাওয়াতে পারেন৷
* যে কোন ধরনের নতুন খাবার বাচ্চাকে দেয়ার আগে প্রয়োজনে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *